এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার আদালতে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে পার্ককে গ্রেপ্তার করা উচিৎ হবে কি না- তা নিয়ে শুনানি হয়। শুনানি শেষে তার গ্রেপ্তার অনুমোদন করে আদালত। এরপর তাকে একটি ডিটেনশন সেন্টারে নেওয়া হয়।
পার্কের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, সরকারি তথ্য ফাঁস, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ রয়েছে। তবে সবগুলো অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন তিনি।
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট পার্ককে বরখাস্ত করে দেশটির সাংবিধানিক আদালত। দুর্নীতির কেলেঙ্কারির জেরে পার্লামেন্টে অভিশংসন প্রস্তাব পাস হওয়ার পর দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত ওই রায় দেয়।
প্রেসিডেন্ট থাকাকালে বিচার থেকে দায়মুক্তির আওতায় ছিলেন পার্ক। কিন্তু আদালতের রায়ে বরখাস্ত হওয়ার পর দায়মুক্তির সুবিধা হারান তিনি। তার বিরুদ্ধে তদন্ত করার পথ প্রশস্ত হয়।
দুর্নীতির অভিযোগে গত বছরের ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পার্ক হেকে অভিশংসনের পক্ষে রায় দেয়। তার আগে পার্কের পদত্যাগের দাবিতে রাস্তায় বিক্ষোভ করেন দেশটির লাখো মানুষ।
এ বিভাগের আরো..
রাফায় হামলা হলে ইসরায়েলের ‘বিপজ্জনক পরিণতি’ হবে
দুই সিটির নবনির্বাচিত মেয়ররা শপথ নিলেন
ইসরায়েল আল-শিফা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে: হামাস