ডেস্ক প্রতিবেদন : প্রাঙ্গণেমোর-এর ৯ম প্রযোজনা ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’। নূনা আফরোজের রচনা ও নির্দেশনায় এটি মঞ্চে আসে ১১ ফেব্রুয়ারি। ইতোমধ্যে দেশে নাটকটির সাতটি প্রদর্শনী হয়েছে।
দিল্লির ‘গ্রিনরুম থিয়েটার (জিআরটি.) কালচারাল সোসাইটি’র আয়োজনে ১৫ থেকে ১৮ এপ্রিল ‘ইন্দো-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’ এ এর অষ্টম মঞ্চায়ন হবে।
নাটকটির নির্দেশক নূনা আফরোজ জানান, উৎসবের শেষ দিন ১৮ এপ্রিল মঞ্চায়িত হবে ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটি।
‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটিতে অভিনয় করছেন— নূনা আফরোজ, অনন্ত হিরা, আউয়াল রেজা, রামিজ রাজু, তৌহিদ বিপ্লব ও সরোয়ার সৈকত।
নূনা আফরোজ নাটকটি নির্দেশনার পাশাপাশি এর পোশাক ও মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন। সঙ্গীত পরিকল্পনায় রামিজ রাজু ও আলোক পরিকল্পনায় তৌফিক রবিন।
নাটকের কাহিনী সম্পর্কে নূনা আফরোজ জানান, অথৈ একদিন তার বন্ধুর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিধন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে বেড়াতে যায়। কুঠিবাড়ি দেখতে দেখতে এক সময় অথৈ একাই দোতলার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যায়। হঠাৎ অথৈয়ের সামনে এসে হাজির হন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। তিনি অথৈকে কুঠিবাড়ি ঘুরিয়ে দেখার আহ্বান জানান।
অথৈ ভুলে যায় তার বন্ধুসহ পৃথিবীর সবকিছু। সে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কথা বলতে থাকে। অথৈয়ের সামনে পর পর হাজির হয় ২১ বছর, ২৯ বছর, ৬৯ বছর, ও ৮০ বছরের ভিন্ন ভিন্ন রবীন্দ্রনাথ। এই চার বছরের রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথা হয় সেই সময়ের রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিজীবন ও তার সৃজনশীলতা নিয়ে। আর রবীন্দ্রনাথের প্রতিটি বয়সের সঙ্গে অথৈও বদলে যেতে থাকে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্র ও বয়সে।
বিভিন্ন বয়সী রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথপোকথনের মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিকর্ম ও তার ব্যক্তিজীবনের নানা দিক।
এ বিভাগের আরো..
বসন্ত আসবে প্রাণের মেলায়
সানবিট ও হারল্যান স্টোরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর পরীমনি
সন্ধ্যায় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিতরণ করবেন প্রধানমন্ত্রী