১. পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে বা প্রতিরোধ করতে পা ও জুতা-মোজার পরিচ্ছন্নতাই প্রথম কথা।
২. পা পরিষ্কার রাখুন।
৩. প্রতিদিন একাধিকবার পা ধুয়ে নিন।
৪. সাবান-পানি দিয়ে ধোয়াই ভালো। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সোপ হলে আরও ভালো। হালকা গরম পানিতে সাবানের ফেনা করে পা ধুয়ে নিন। এতে ত্বকে থাকা জীবাণুর সংখ্যা কমবে।
৫. লেবুর রস বা দম দেওয়া ঠান্ডা কালো চা পানিতে মিশিয়ে সে পানিতে কয়েক মিনিট পা ভিজিয়ে রাখলে লেবুর রস বা চায়ের এসিড জীবাণু নষ্ট করবে।
৬. জুতা বা মোজা পায়ে দেওয়ার আগে পা ভালো করে শুকিয়ে নিন।
৭. দীর্ঘক্ষণ পরে থাকার কারণে জুতার ভেতর পা ভেজা ভেজা লাগলে কিছুক্ষণ জুতা খুলে রাখুন।
৮. সুতির মোজা ব্যবহার করুন। সুতির মোজা পায়ের ঘাম শোষণ করে নিতে পারে।
৯. প্রতিদিন ধোয়া পরিষ্কার মোজা ব্যবহার করুন।
১০. খোলা স্যান্ডেল পায়ে দিন। জুতা যদি পায়ে দিতেই হয়, তাহলে চামড়া বা কাপড়ের জুতা ব্যবহার করুন। এতে বাইরের বাতাস জুতার ভেতর যাওয়া-আসা করতে পারবে, ফলে পা ঘামবে কম।
১১. বাসায় ফিরে জুতা শুকাতে দিন, এক রাতে ভালোভাবে নাও শুকাতে পারে, রোদে দিন। তাই এক জোড়া জুতাই পর পর দুই দিন পায়ে দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১২. জুতার ভেতর ট্যালকম পাউডার, বরিক এসিড পাউডার বা দুর্গন্ধনাশক ব্যবহার করতে পারেন।
১৩. পায়ের নখ ছোট রাখুন। জীবাণু লুকিয়ে থাকার জায়গা যাবে কমে। দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ কমান। এসবে শরীর ঘামে বেশি।
এ বিভাগের আরো..
যেভাবে সংরক্ষণ করলে সবজি ভালো থাকে
লেবুর ৫ উপকার
বয়স বাড়লেও যেভাবে ধরে রাখবেন তারুণ্য