উপজেলা প্রতিনিধি (পিরোজপুর) : পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় রোহান পরিবহন নামের একটি বাসচাপায় মিলন হাওলাদার (১৮) নামে এক কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছেন। বুধবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে মঠবাড়িয়া-চরখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের গুদিঘাটা নামকস্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহত কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে।
এসময় পুলিশ ঘাতকবাসটি আটক করতে পারলেও চালক ও বাসের হেলপার পালিয়ে যায়। পরে বিক্ষুব্দ জনতা বাসটিকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
নিহত কলেজ ছাত্র মঠবাড়িয়া উপজেলার উত্তর মিঠাখালী গ্রামের রুহুল আমীন হাওলাদারের ছেলে ও স্থানীয় তুষখালী মহিউদ্দিন মহারাজ কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
প্রত্যক্ষদর্শী ও থানা সূত্রে জানাগেছে, বুধবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে কলেজ ছাত্র মিলন হাওলাদার বাড়ি থেকে বের হয়ে মহাসড়ক ধরে পায়ে হেঁটে কলেজের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় মঠবাড়িয়া-চরখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের গুদিঘাটা নামক স্থানে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী দুরপাল্লার রোহান পরিবহন বাস (খুলনা-মেট্রো-ব-১১-০১৬৭) বেপরোয়া গতিতে ওই কলেজ ছাত্রকে চাপা দেয়। এতে সে ঘটনাস্থলে নিহত হয়। পরে বিক্ষুব্দ গ্রামবাসি ধাওয়া করে বাসটি আটক করতে পারলে চালক ও হেল্পার পালিয়ে যায়।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহত কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে। এসময় জনতার হাতে আটককৃত ঘাতক বাসটি পুলিশ উদ্ধার করে থানা সংলগ্ন টিকিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের কাছে রাখে। এর কিছুক্ষণ পর বিক্ষুব্দ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিলে বাসটি পুড়ে ভস্মিভূত হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের অগ্নি নির্বাপক দল এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সগীর হোসেন ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, দুরপাল্লার পরিবহন বাসগুলি এ সড়কে বেপরোয়া গতিতে চলাচল করলেও দেখার কেউ নাই। এ কারণে এ সড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
এদিকে নিহত কলেজ ছাত্র মিলনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তুষখালী মহিউদ্দিন মহারাজ কলেজ ও সাফা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষনিক সড়ক অবরোধ করে ঘাতক বাসের ড্রাইভারকে গ্রেপ্তার ও নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবিতে ঘন্টাব্যাপী বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জেলা পরিষদের প্রশাসক মহিউদ্দিন মহারাজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি ভৌমিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহীম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাখাওয়াত জামিল সৈকত, থানার ওসি নুরুল ইসলাম বাদল ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিচারের আশ্বাস দিলে ছাত্র-ছাত্রীরা অবরোধ তুলে নেয়।
মঠবাড়িয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহত ওই কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত কলেজ ছাত্রের বাবা রুহুল আমীন হাওলাদার বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে নিহত কলেজ ছাত্র মিলনের পরিবারকে জেলা পরিষদ প্রশাসক মহিউদ্দিন মহারাজ ১ লাখ টাকা ও জেলা প্রশাসক ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এসময় পুলিশ ঘাতকবাসটি আটক করতে পারলেও চালক ও বাসের হেলপার পালিয়ে যায়। পরে বিক্ষুব্দ জনতা বাসটিকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
নিহত কলেজ ছাত্র মঠবাড়িয়া উপজেলার উত্তর মিঠাখালী গ্রামের রুহুল আমীন হাওলাদারের ছেলে ও স্থানীয় তুষখালী মহিউদ্দিন মহারাজ কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র।
প্রত্যক্ষদর্শী ও থানা সূত্রে জানাগেছে, বুধবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে কলেজ ছাত্র মিলন হাওলাদার বাড়ি থেকে বের হয়ে মহাসড়ক ধরে পায়ে হেঁটে কলেজের দিকে যাচ্ছিলেন। এসময় মঠবাড়িয়া-চরখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের গুদিঘাটা নামক স্থানে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী দুরপাল্লার রোহান পরিবহন বাস (খুলনা-মেট্রো-ব-১১-০১৬৭) বেপরোয়া গতিতে ওই কলেজ ছাত্রকে চাপা দেয়। এতে সে ঘটনাস্থলে নিহত হয়। পরে বিক্ষুব্দ গ্রামবাসি ধাওয়া করে বাসটি আটক করতে পারলে চালক ও হেল্পার পালিয়ে যায়।
পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহত কলেজ ছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে। এসময় জনতার হাতে আটককৃত ঘাতক বাসটি পুলিশ উদ্ধার করে থানা সংলগ্ন টিকিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের কাছে রাখে। এর কিছুক্ষণ পর বিক্ষুব্দ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিলে বাসটি পুড়ে ভস্মিভূত হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের অগ্নি নির্বাপক দল এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সগীর হোসেন ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, দুরপাল্লার পরিবহন বাসগুলি এ সড়কে বেপরোয়া গতিতে চলাচল করলেও দেখার কেউ নাই। এ কারণে এ সড়কে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
এদিকে নিহত কলেজ ছাত্র মিলনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তুষখালী মহিউদ্দিন মহারাজ কলেজ ও সাফা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাৎক্ষনিক সড়ক অবরোধ করে ঘাতক বাসের ড্রাইভারকে গ্রেপ্তার ও নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার দাবিতে ঘন্টাব্যাপী বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জেলা পরিষদের প্রশাসক মহিউদ্দিন মহারাজ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি ভৌমিক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহীম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাখাওয়াত জামিল সৈকত, থানার ওসি নুরুল ইসলাম বাদল ঘটনাস্থলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বিচারের আশ্বাস দিলে ছাত্র-ছাত্রীরা অবরোধ তুলে নেয়।
মঠবাড়িয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহা. নূরুল ইসলাম বাদল বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহত ওই কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় নিহত কলেজ ছাত্রের বাবা রুহুল আমীন হাওলাদার বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে নিহত কলেজ ছাত্র মিলনের পরিবারকে জেলা পরিষদ প্রশাসক মহিউদ্দিন মহারাজ ১ লাখ টাকা ও জেলা প্রশাসক ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এ বিভাগের আরো..
রাজধানীতে ফানুস ওড়ানোয় অগ্নিদগ্ধ ৩
ঘাটাইলে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিচয় শনাক্ত