কুমিল্লা থেকে সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন চাইছেন সালমা আক্তার বিউটি

নিউজ ডেস্ক : কুমিল্লা থেকে সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন চাইছেন সালমা আক্তার বিউটি। কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সফলভাবে দায়িত্বপালন শেষে তিনি এবার সংরক্ষিত আসনে যোগ্য প্রার্থী বলেই মানছেন সবাই। এরই মধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনি।

কুমিল্লা জেলা দঃ আওয়ামী লীগের সম্মানিত সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বস্থ ও আস্থাভাজন কুমিল্লার গর্ব গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্মানিত অর্থমন্ত্রী আহম লোটাস কামাল সাহেবের আর্শিবাদপুষ্ট এবং কুমিল্লা জেলা দঃ আওয়ামী লীগের সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক সাবেক রেলপথ মন্ত্রী জনাব মুজিবুল হক সাহেবের স্নেহধন্য সালমা আক্তার বিউটি পেশায় একজন সিনিয়র শিক্ষক।

কুমিল্লার বেলতলী উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সালমা আক্তার বিউটি পারিবারিকভাবেই আওয়ামী পরিবার থেকে আগত। ছাত্রজীবন থেকেই বাবার আদর্শের সংগঠন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের হাতে গড়া সংঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন গর্বিত সদস্য হিসেবে ছাত্রজীবনেই রাজনীতির হাতখড়ি। পরবতীতে কর্মক্ষেত্র হিসেবে শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহনকরে পেশাজীবি আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পর্কিত হয়ে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা শিক্ষকসমিতি, কুমিল্লার কার্যকরী পরিষদের সম্মানিত সদস্য হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ায় প্রত্যয় নিয়ে পেশাজীবি রাজনীতে অংশগ্রহন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের বাংলাদেশ গড়ার কাজে রাজপথের লড়াকু মুজিব সৈনিক হয়ে স্বক্রীয় অংশগ্রহন অব্যাহত রেখে কর্মজীবন ও সাংসারিক জীবন চালিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশির্বাদে কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এর দায়িত্বের পাশাপাশি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগকে আরও গতিশীল ও সমৃদ্ধিশীল করার প্রত্যয় নিয়ে এলাকার মানুষের খেদমত করার মানসে একাদশ সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসন কুমিল্লা থেকে নির্বাচিত হয়ে দেশের খেদমতে আশাবাদী।

সালমা আক্তারের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মোস্তফা হোসেন বর্তমানে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি। তিনি সাবেক ভিপি কুমিল্লা সরকারী কলেজ। মাতা পারভীনআক্তার একজন গৃহিনী। স্বামী মোহাম্মাদ ইসমাইল, আইন বিষয়ক সম্পাদক, বিজয়পুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ (সদর দঃ), পেশাঃ প্রভাষক, আগা নগর কলেজ, বরুড়া-কুমিল্লা।