April 29, 2024

দৈনিক প্রথম কথা

বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিক

দর্শক-ভক্তদের জন্য সাবিলার ঈদ উপহার

ডেস্ক: সাবিলা নূর  নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে পড়তেন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে। মাঝপথে বিরতি পড়ায় বদলিয়েছেন সাবজেক্ট, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ও। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন ইংরেজি সাহিত্যে।

অনেকেই হয়তো অবাক হবেন, সাবিলার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় নেই ‘অভিনয়’। তিনি হতে চান ইংরেজি সাহিত্যের শিক্ষক। পাশাপাশি সময় পেলে হয়তো শখে অভিনয়টা করবেন।

দর্শক-ভক্তদের জন্য সাবিলার ঈদ উপহার তাঁর অভিনীত নাটক। কিন্তু তাঁর ঈদ কেমন কাটে? ‘জানেন, আমার একটা দুঃখ! শুটিংয়ের চাপে ঈদের শপিং করাই হয় না। শপিং করতে হয় চাঁদরাতে। শপিং কমপ্লেক্সগুলোতে ততক্ষণে ভালো ড্রেস সব ফুরিয়ে যায়। ঘুরে ঘুরে খুঁজতেই থাকি। আক্ষেপের সুরেই বললেন তিনি। পরে একটা কিছু কিনে ফেলি’।

ঈদে বন্ধুদের সঙ্গে প্রচুর ঘোরাঘুরি করেন, এরপর ঘুম। নিজের অভিনীত নাটক দেখেন না বললেই চলে। তবে সব কটি মনোযোগ দিয়ে দেখেন তাঁর মা। বিচার-বিশ্লেষণ করে বের করেন, মেয়ের কোথায় কোন ভুল হয়েছে। এরপর সব অভিযোগ নিয়ে মুখোমুখি হন সাবিলার।

প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা  
২০১০ সালে  গ্রামীণ ফোনের প্রথম ফটোশুট করেছিলাম আমি। ফটোশুটে একদম নার্ভাস ছিলাম না।  খুব স্বাভাবিকভাবে ফটোশুট শেষ করেছিলাম।

প্রথম টেলিফিল্ম  
রেদওয়ান রনি  পরিচালিত ‘ইউটার্ন’। প্রথম টেলিফিল্ম করেই অনেক সাড়া পেয়েছিলাম।

প্রথম বিলবোর্ড মডেল 
হাসমার্কা নারিকেল তেলের বিলবোর্ডের মডেল হয়েছিলাম ২০১০ সালে।  বিলবোর্ডে আমার চেহারা ভালোভাবে বোঝা যায়নি। তবুও আমার বন্ধুরা তখন আমাকে বলেছিল, ‘তোর বিলবোর্ড দেখেছি, খুব ভালো লেগেছে।’  এসব কথা শুনে আমারও ভালো লেগেছিল আবার মনও খারাপ হয়েছিল একটু। কারণ ছবিতে আমার চেহারা আমারই পছন্দ হয়নি।

 

 

Print Friendly, PDF & Email