পাঠকরা সেখানে লিখেছেন: সত্যি কথা বলতে কি, বাংলাদেশের ধারাভাষ্যকাররা টেস্ট ক্রিকেটে ধারাভাষ্য দেয়ার উপযোগী নন। বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তারা যদি একটা ভুল তথ্য দিয়ে বসেন, তাহলে সেটা যেমন বাংলাদেশী ক্রিকেটভক্তদের উপর প্রভাব ফেলবে, তেমনই টেস্ট সাফল্যের উপর ভিত্তি করে বোর্ডের সদস্যদের উপরও প্রভাব ফেলবে।
বাংলাদেশী ধারাভাষ্যকারদের বর্ণনাকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল বলেও দাবি করা হয় সেখানে। মন্তব্যে লেখা হয়, তাদের বিশ্লেষণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুল। সেসব এককেন্দ্রিক এবং একেবারে সাধারণও।
‘মনে হয় ওই ভাষ্যকাররা সাম্প্রতিক টেস্ট ম্যাচগুলো দেখেননি,’ এমন মন্তব্য করে লেখা হয়: এই ধারাভাষ্যকারদের উচিত অন্যদের অনুসরণ করা।
এমনও বলা হয়: জিম্বাবুয়ের ধারাভাষ্যকারকে দেখুন। কি অসাধারণ বিশ্লেষণ করেন তিনি!
ক্রিকইনফোর পাঠকরা মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বিদেশী ধারাভাষ্যকার প্রয়োজন। কেননা টেস্টের ধরণটাই আলাদা, টেস্ট ম্যাচে এতো রকমের বিশ্লেষণ থাকে যে, ধারাভাষ্যকার যেমন ম্যাচের ভুলগুলো তুলে ধরবেন; তেমনই ব্যাখ্যা করবেন ম্যাচের শক্তিশালী পয়েন্টকেও।
‘তাহলেই টেস্ট ম্যাচ বাংলাদেশী ক্রিকেটভক্তদের জন্য আরো বেশি আকর্ষণীয় এবং মননশীল হয়ে উঠবে,’ বলে মন্তব্য একজনের।
আর বাংলাদেশের ক্রিকেট উন্নয়নের স্বার্থেই ধারাভাষ্যের উন্নতির প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তারা।
এ বিভাগের আরো..
ঝিনাইদহে ফুটবল খেলার মাসব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
বিশ্ব ফুটবলে ২০২৩ সালের শীর্ষ ১০ ঘটনা
অস্ট্রেলিয়া হেডের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড ষষ্ঠ বিশ্বকাপ