ডেস্ক : আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেন, দেশ, ভবিষ্যত এবং অর্থনীতিকে রক্ষা করতে হলে এবার নির্বাচনকে সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করতেই হবে।
তিনি আরো বলেন, পেশি শক্তি ব্যবহার, কালো টাকা এবং অনিয়ম বন্ধ করতে কাজ করছে ইসি।
আজ নির্বাচন কমিশনে সুষ্ঠু অবাধ ও আইনানুগ দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নির্বাচনি অনুসন্ধান কমিটির দিনব্যাপী আয়োজিত প্রশিক্ষণের প্রথম পর্যায়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, এ কমিটির সদস্যরা যাতে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সেজন্য আইন বিধিবিধান বিষয়ে নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।
সরকার এবং যারা নির্বাচনে সহায়তা করবেন তাদের আন্তরিকতা, সাহসিকতা এবং সদাচরণ ছাড়া ইসি’র পক্ষে সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব হবে না বলেও জানান তিনি।
নির্বাচনের দিন ব্যর্থ হতে চায় না কমিশন এ কথা উল্লেখ করে সিইসি বলেন,যারা নির্বাচন করবেন তাদের সহযোগিতা ছাড়া কমিশনের একার পক্ষে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না।
তিনি বলেন, ভোটাররা যাতে নির্বিঘেœ ভোট কেন্দ্রে এসে নিজেদের ভোট প্রয়োগ করে ফিরে যেতে পারে এবং ভোট কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট না থাকলে কোন প্রার্থীর অভিযোগ আমলে নেয়া হবে না।
সিইসি বলেন, অবির্তকিত ভোটের ফলাফল চায় নির্বাচন কমিশন। ভোট নিয়ে সংকটে রয়েছে দেশ। এ নিয়ে চলছে বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলাচাল।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ভোটকে ঘিরে বিদেশীদের থাবা পড়েছে। গণতন্ত্র এবং অর্থনীতিকে বাঁচাতে হলে সুষ্ঠু ভোটের বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে এই প্রশিক্ষণে প্রথম পর্যায়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী এলাকার ১ নম্বর প্রার্থী থেকে ৫১ ও ২৪৯ থেকে ৩শ’ জন পর্যন্ত মোট ১০৩ জনের প্রশিক্ষণ ২৮ নভেম্বর এবং ৩য় পর্যায়ে নির্বাচনী এলাকার ১৫৭ নম্বর থেকে ২৪৮ পর্যন্ত মোট ৯২ জনের প্রশিক্ষণ ২৯ নভেম্বর পর্যায়ক্রমে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনিসটিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। পর্যায়ক্রমে মোট ৩শ’ জন প্রার্থী এই প্রশিক্ষণে অংশ নিবেন।
এ বিভাগের আরো..
ঢাকা-ব্রাজিল সামগ্রিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর
দুই সিটির নবনির্বাচিত মেয়ররা শপথ নিলেন
শেখ হাসিনা গাজা পুনর্দখলের ইসরাইলি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন